সম্প্রতি রিচার্ড ব্র্যানসনের ভার্জিন গ্রুপ এবং মার্কিন চিফ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কোয়ালকম মহাকাশ থেকে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়ার একটি প্রকল্পে বিনিয়োগের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সারা বিশ্বে ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধা দিতে ৬৪৮টি কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে ওয়ানওয়েব নামের একটি কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভার্জিন ও কোয়ালকম।
মহাকাশে এই কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানোর জন্য মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভার্জিন বিশেষ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ সেবা লাঞ্চারওয়ান তৈরি করছে। এ ছাড়াও মহাকাশে পর্যটক পাঠানোর জন্য স্পেসস্পেস টু নামে একটি যান তৈরি করছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত বছর ভার্জিন গ্যালাকটিকের তৈরি একটি মহাকাশযান পরীক্ষা করে দেখার সময় বিধ্বস্ত হয়েছিল।
ওয়ার্ল্ডভু স্যাটেলাইট নামের প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ওয়ানওয়েব নামে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানোর বিষয়ে সম্ভাব্য নির্মাতা, সরবরাহকারীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওয়ানওয়েবের প্রধান নির্বাহী গ্রেগ ওয়েলার।
মহাকাশে এই কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাতে ১৫০ থেকে ২০০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হবে। বিশ্বজুড়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট ও টেলিফোন সেবা দেওয়াই এর কাজ হবে।
ওয়ানওয়েবের তৈরি এই কৃত্রিম উপগ্রহগুলোর একেকটির ওজন হবে ১৩৬ কেজি যা পৃথিবী থেকে ৭৫০ মাইল দূরে অবস্থান করবে।
ওয়ানওয়েব কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওয়ানওয়েব সিস্টেম বিশ্বজুড়ে মোবাইল অপারেটরদের জন্য নেটওয়ার্ক সেবা দেবে, যাতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছেও মোবাইল সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।’
ভার্জিন গ্যালাকটিকের প্রধান নির্বাহী রিচার্ড ব্র্যানসন বলেন, ‘যেসব এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া অসম্ভব বলে মনে করা হতো, সেই ৩০০ কোটি মানুষের কাছেও পৌঁছে যাবে ইন্টারনেট। ’
কোয়ালকমের নির্বাহী চেয়ারম্যান পল জ্যাকব বলেন, ‘ভার্জিনের সঙ্গে প্রাথমিক বিনিয়োগকারী হিসেবে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরিতে কারিগরি সম্ভাব্যতা যাচাই ও তহবিল গঠনে আমরা সাহায্য করে যাব। ’
ওয়ানওয়েবে বিনিয়োগের মাধ্যমে রিচার্ড ব্র্যানসন ও জ্যাকব প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদে ঢুকে যাচ্ছেন।
ওয়ানওয়েব প্রতিষ্ঠার আগে ওয়েলার গুগল, ওথ্রিবি নেটওয়ার্কস নামের কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও কাজ করেছেন।
মহাকাশে এই কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাতে ১৫০ থেকে ২০০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হবে। বিশ্বজুড়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট ও টেলিফোন সেবা দেওয়াই এর কাজ হবে।
ওয়ানওয়েবের তৈরি এই কৃত্রিম উপগ্রহগুলোর একেকটির ওজন হবে ১৩৬ কেজি যা পৃথিবী থেকে ৭৫০ মাইল দূরে অবস্থান করবে।
ওয়ানওয়েব কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওয়ানওয়েব সিস্টেম বিশ্বজুড়ে মোবাইল অপারেটরদের জন্য নেটওয়ার্ক সেবা দেবে, যাতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছেও মোবাইল সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।’
ভার্জিন গ্যালাকটিকের প্রধান নির্বাহী রিচার্ড ব্র্যানসন বলেন, ‘যেসব এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া অসম্ভব বলে মনে করা হতো, সেই ৩০০ কোটি মানুষের কাছেও পৌঁছে যাবে ইন্টারনেট। ’
কোয়ালকমের নির্বাহী চেয়ারম্যান পল জ্যাকব বলেন, ‘ভার্জিনের সঙ্গে প্রাথমিক বিনিয়োগকারী হিসেবে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরিতে কারিগরি সম্ভাব্যতা যাচাই ও তহবিল গঠনে আমরা সাহায্য করে যাব। ’
ওয়ানওয়েবে বিনিয়োগের মাধ্যমে রিচার্ড ব্র্যানসন ও জ্যাকব প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদে ঢুকে যাচ্ছেন।
ওয়ানওয়েব প্রতিষ্ঠার আগে ওয়েলার গুগল, ওথ্রিবি নেটওয়ার্কস নামের কৃত্রিম উপগ্রহ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও কাজ করেছেন।

No comments:
Post a Comment