Showing posts with label ফ্রিল্যান্সিং. Show all posts
Showing posts with label ফ্রিল্যান্সিং. Show all posts

Thursday, February 2, 2017

কম্পিউটারের বিভিন্ন শর্টকাট কি

কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ দ্রুত করা যায় কি-বোর্ডের কয়েকটি বোতাম চেপেই। যেমন—ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, অ্যাক্সেস, ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটরের মতো সব প্রোগ্রামেই আছে শর্টকাট কি ব্যবহারের সুবিধা।
No automatic alt text available.

প্রোগ্রাম চালু করতে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করে প্রোগ্রামস হয়ে ক্লিক করে ওপেন করতে হয়। কিন্তু কি-বোর্ডের মাধ্যেমে শর্টকাট কি তৈরি করে শুধু একটি কমান্ডেই প্রতিটি প্রোগ্রাম আলাদাভাবে চালু করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে মূল্যবান সময়ের আর অপচয় হবে না।

এমএস ওয়ার্ড ও ফটোশপ শর্টকাট কি দিয়ে খুলেতে Start থেকে Programs-এ যান কম্পিউটারে যত প্রোগ্রামস সেটআপ আছে, সব প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার Microsoft Office Word 2007-এর ওপর মাউসের ডান বোতাম ক্লিক করে Properties-এ যান।এর Shortcut থেকে Shortcut Key ঘরে None -এর পাশে ক্লিক করে কি-বোর্ড থেকে Ctrl চাপ দিলে Ctrl+Alt+ লেখা দেখা যাবে। এবার Ctrl+Alt+ লেখার পাশে এমএস ওয়ার্ড চালু করার জন্য কি-বোর্ড থেকে W চাপুন। অর্থাৎ Ctrl+Alt+W পরিণত হলো শর্টকাটে।Apply করে Ok করুন। এরপর কি-বোর্ড থেকে Ctrl+Alt+W চাপলেই এমএস ওয়ার্ড প্রোগ্রাম চালু হবে এবং যেকোনো কাজ শুরু করতে পারবেন। তারপর একইভাবে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে প্রোগ্রামসে গিয়ে Adobe Photoshop-এ ডান ক্লিক করে পরবর্তী ডায়লগ বক্স থেকে যেখানে Shortcut Key আছে, সেখানে মাউস ক্লিক করে কি-বোর্ড থেকে Ctrl চাপ দিলে Ctrl+Alt+ লেখা দেখা যাবে। এবার Ctrl+Alt+ লেখার পাশে অ্যাডোবি ফটোশপ প্রোগ্রামটি চালু করার জন্য কি-বোর্ড থেকে P চাপুন। এরপর Apply করে Ok করুন। তারপর কি-বোর্ড থেকে Ctrl+Alt+P চাপলেই এডোবি ফটোশপ প্রোগ্রাম চালু হবে এবং কাজ শুরু করতে পারবেন। এভাবে অন্যান্য প্রোগ্রামের শর্টকাট তৈরি করার মাধ্যেমেও কি-বোর্ড থেকে মুহূর্তেই যেকোনো প্রোগ্রাম চালু করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে আয় আমাদের দেশে অনলাইন ভুবনের তরুণদের কাছে

Image may contain: 1 person

বেকার সমস্যা শুধুমাত্র বাংলাদেশের একমাত্র সমস্যা নয়। সারা পৃথিবীব্যাপী এই সমস্যা চলমান। কিন্তু পার্থক্য হলো এই যে, কেউ সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হচ্ছে আবার কেউ অক্ষম। গবেষকদের মতে ভৌগোলিক কারণে এবং জলবায়ুর কারণে মানুষের জন্ম মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এই সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এর উপর ধর্মকর্ম, আচার-অনুষ্ঠান রীতিনীতি শিক্ষা-অশিক্ষা-কুশিক্ষা ও কুসংস্কারের প্রভাবও বিদ্যমান। যে দেশে যত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সে দেশে তত বেকারত্ব বেড়ে চলেছে বলে অনেকের ধারণা। এই ধারণা সর্বক্ষেত্রে ঠিক নয়, কারণ মানুষ শুধু মুখ আর পেট নিয়েই জন্মগ্রহণ করে না। তার আছে মেধা, হাত, পা ও শক্তি। যে দেশে এই মেধা, হাত পা ও শক্তিকে কাজে লাগাতে পারে, সেদেশে মানব শক্তির মূল্যায়ন হয়। তথায় বেকারত্বের প্রশ্নই ওঠে না। আর যে দেশে মানব শক্তি কাজে লাগাতে সক্ষম নয় বরং অকাজে সময় ব্যয় করেন, সেখানে শুধু বেকরাত্বই সৃষ্টি হয় না, সমস্যাকে করে তোলে বিষময়।
এ সমস্যা সমাধানে অনলাইন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। অনলাইনে আয় করে অনেক বেকার যুবক স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। অনেক চাকুরিজীবী তাদের চাকরির পাশাপাশি বাড়তি টাকা আয় করছে। ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশুনার পাশাপাশি অনলাইনে আয় করে তাদের খরচ মেটানোর চেষ্টা করছে। অনলাইনে আয়ের প্রদান উৎসগুলো তুলে ধরলামঃ-
১। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় : আমাদের দেশে অনলাইন ভুবনের তরুণদের কাছে বহুল আলোচিত বিষয়ের একটি হচ্ছে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হয়েছেন অনেকেই।পড়ালেখার পাশাপাশি বা পড়ালেখা শেষে ফ্রিল্যান্সিং করে যে কেউ গড়ে নিতে পারেন আপনার নিজের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার। যদিও আমাদের দেশে এখনও এ বিষয়টি অনেক পিছিয়ে।
এরই মধ্যে অনেকে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্যকে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছেন। পড়ালেখা শেষে বা পড়ালেখার সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং করে গড়ে নিতে পারেন আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার।
২। ব্লগ লিখে আয়ঃ ব্লগিং হল এমন একটি বিষয়, যেখানে আপনাকে শুধু একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে লিখতে হবে। সাধারনত যেই ওয়েবসাইটে ব্লগিং করা হয় সেটাকে ওয়েবসাইট না বলে ব্লগ বলা হয়। ব্লগ থেকে আয়ের বিভিন্ন উপায় আছে, যেমনঃ এফিলেশন, বিজ্ঞাপন প্রদর্শন, স্পন্সর পোস্ট, ইত্যাদি। এখান থেকে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনই সবচেয়ে জনপ্রিয়। ইন্টারনেটে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন সংস্থা আছে, যারা আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিবে। বিনিময়ে আপনি কি পাবেন? আপনি পাবেন আপনার কাংখিত আয়।
৩। ইউটিউবে চ্যানেল তৈরি করে আয়ঃ সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়। আপনিও খুব সহজেই YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে YouTube থেকে খুব সহজে টাকা উপার্জন করবেন।
কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন?
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও Editing এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে ফেসে যেতে পারেন।
এসম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করে আমাদের সাথেই থাকুন।
No automatic alt text available.