এখন একটু পরিচিত হই একটি নতুন প্রযুত্তির সাথে (যে খানে চার্জ হবে মানব দেহ থেকে) অবাক হয়েছেন নিশ্চুই??
ভয় পাবেন না!
আমি ও তেমন হয়েছিলাম! যখন বিস্তারিত জানলাম আর অবাক হলাম না সত্যি মনে করলাম। আপুনি ও করবেন ?
আসুন জানি বিস্তারিতঃ
চার্জ হবে মানব দেহ থেকে
মোবাইল ফোনের চার্জ নিয়ে কতনা বিড়ম্বনা পোহাতে হয় আমদের কে ?কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তি মানুষের সেই বিড়ম্বনা দূর করবে। এবার মোবাইল ফোন চার্জ হবে মানবদেহ থেকেই। মোবাইল ফোনের চার্জ নিয়ে নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় সবাইকে। কারণ চার্জ দেওয়া একটা ঝামেলার কাজ। সময় ও সুযোগের অভাবে অনেক সময় মোবাইল অচল হওয়ার অবস্থা হয়। মনের ভুলে চার্জ না দেওয়ার কারণে কথা বলার সমস্যাও তৈরি হয় হরহামেশায়।

চার্জ হবে মানব দেহ থেকে
কিন্তু প্রযুক্তিবিদরা সেসব ঝামেলার কথা চিন্তা করেই নতুন নতুন প্রযুক্তির আবিষ্কার করছেন। আর এসব আবিষ্কার আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে বয়ে আনছে সুখ- সমৃদ্ধি। অনেক সময় দেখা যায় আপনি অফিসে আছেন অথবা কোনও কাজে বাড়ির বাইরে গেছেন। কিন্তু ভুলে গেছেন আপনার স্মার্টফোনের চার্জার নিতে। অথবা চ্যাট করতে করতে আপনার মোবাইলের চার্জ শেষ হয়ে গেছে। এখন কি করবেন?
চার্জ শেষ
এই বিপত্তি হতে মুক্তির জন্যই প্রযুক্তিবিদরা নতুন আবিষ্কার করেছেন। আর এটি হলো চার্জ দিতে কোনো চার্জার লাগবে না। মানবশরীর হতে শক্তি নিয়েই চার্জ হবে মোবাইল ফোন এমন প্রযুক্তি আবিষ্কার হয়েছে।
গবেষণাকারীরা জানিয়েছেন, নয়া এই প্রযুক্তিটিতে একটি ব্যাটারির সাহায্যে মোবাইল ফোনটি ব্যবহারকারীর শরীরের নড়াচড়া হতেই অটোমেটিকলি চার্জ হবে। চলাফেরার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকবে চার্জও।
গবেষণাকারীরা জানিয়েছেন, নয়া এই প্রযুক্তিটিতে একটি ব্যাটারির সাহায্যে মোবাইল ফোনটি ব্যবহারকারীর শরীরের নড়াচড়া হতেই অটোমেটিকলি চার্জ হবে। চলাফেরার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকবে চার্জও।
চার্জ
এজন্যক আপনাকে কোনো টেনশন করতে হবে না। নয়া এই প্রযুক্তির ব্যাটারি তৈরি করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা । গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘থার্মালি রিজেনারেটিভ ইলেকট্রো কেমিকেল সাইকেল’ নামের বিশেষ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এই নতুন প্রযুক্তির ব্যাটারি তৈরি করা হয়েছে। যদিও গবেষকরা বলেছেন, এখনই এই ব্যাটারিকে
বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য বাজারে ছাড়া হচ্ছে না। পুরোপুরি গবেষণা শেষ হলে এই ব্যাটারিটি , বাণিজ্যিকভাবে বাজারে ছাড়া হবে বলে জানিয়েছেন গবেষণাকারীদের পক্ষ থেকে।
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা । গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘থার্মালি রিজেনারেটিভ ইলেকট্রো কেমিকেল সাইকেল’ নামের বিশেষ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এই নতুন প্রযুক্তির ব্যাটারি তৈরি করা হয়েছে। যদিও গবেষকরা বলেছেন, এখনই এই ব্যাটারিকে
বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য বাজারে ছাড়া হচ্ছে না। পুরোপুরি গবেষণা শেষ হলে এই ব্যাটারিটি , বাণিজ্যিকভাবে বাজারে ছাড়া হবে বলে জানিয়েছেন গবেষণাকারীদের পক্ষ থেকে।
বিজ্ঞান
হায়রে বিজ্ঞান কত যে কিছু আবিষ্কার করবে!! যদি বিজ্ঞানী হতে পারতাম!!!

No comments:
Post a Comment